ঢাকাThursday , 13 February 2020
আজকের সর্বশেষ সবখবর

কেশবপুরে যুবলীগ আহ্বায়কের ফেনসিডিল সেবনের ভিডিও ভাইরাল, অব্যহতির দাবি

Tito
February 13, 2020 11:15 am
Link Copied!

বিশেষ প্রতিনিধি।।
কেশবপুর উপজেলা যুবলীগ আহ্বায়ক ও পৌর কাউন্সিলর শহিদুজ্জামান শহীদের ফেনসিডিল সেবনের ছবি নিয়ে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এই ছবি ছড়িয়ে পড়েছে। যুবলীগ নেতা শহীদ ভিডিওতে তার উপস্থিতির কথা স্বীকার করেছেন।
স্থানীয় সূত্র জানায়, বেশ কিছুদিন ধরেই যুবলীগ আহ্বায়ক শহিদুজ্জামান শহীদের ফেনসিডিল সেবনের ছবিটি ফেসবুকে ঘুরছে। এ নিয়ে এলাকায় চাঞ্চল্যেরও সৃষ্টি হয়েছে। তবে যুবলীগের এই নেতা ভিডিওটি ২০০৪ সালের দাবি করলেও তথ্যানুসন্ধানে অনেকেই তা মানতে নারাজ। তাদের দাবি, শহীদ এখনও মাদক সেবনের সাথে জড়িত। ভিডিওতে দেখা ফেনসিডিলের বোতলটি খুবই সাম্প্রতিক গেটআপ বলেও জানান অনেকে। স্থানীয় যুবলীগ ও আওয়ামীলীগের একাধিক নেতৃবৃন্দের দাবি, মাদকসেবী শহীদের বিরুদ্ধে দলীয় শৃংখলা ভঙ্গের দ্বায়ে ব্যবস্থাগ্রহন পূর্বক দলের ভাবমূর্তি ফিরিয়ে আনতে অচিরেই তাকে দলীয় পদ হতে অব্যহতি দেওয়া হোক। শহীদ এর আগে উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক ও ছাত্রলীগের আহ্বায়ক ছিলেন।
কেশবপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক গাজী গোলাম মোস্তফা এব্যাপারে বলেন, যুবলীগের মতো একটি ঐতিহ্যবাহী দলের উপজেলা আহ্বায়কের এমন একটি ভিডিও দেখে আমি নিজেও হতবাক, এটা খুবই দু:খজনক ও নিন্দনীয় বটে। এবিষয়ে উর্দ্ধতন নেতৃবৃন্দদের অবহিত করা হয়েছে। দলের ভাবমূর্তি বজায় রাখতে নিশ্চয় নেতৃবৃন্দ তার বিরুদ্ধে দলীয় ভাবে ব্যবস্থা নিবেন বলে তিনি দাবি করেন।
এব্যাপারে শহিদুজ্জামান শহীদ বলেন, কেশবপুরে তাদের রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ রয়েছে। তাকে রাজনৈতিকভাবে ঘায়েল করতে ষড়যন্ত্রমূলকভাবে এই ছবিটি এখন ফেসবুকে ছাড়া হয়েছে। তিনি জানান, ছবিটি তার; তবে এটি ২০০৪ সালের ছবি।
তিনি দাবি করেন, বয়সের দোষে বন্ধুদের পাল্লায় পড়ে এই ঘটনাটি (ফেনসিডিল খাওয়ার) ঘটেছিল। এতদিন পরে এসে সেই ছবি নিয়ে ষড়যন্ত্র-চক্রান্তের জাল বোনা হচ্ছে।

ভিডিও :

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।