1. admin@manirampurprotidin.com : admin :
  2. hnurul146@gmail.com : nurul :
  3. titonews24@gmail.com : Tito :
শিরোনাম :
অল ইউরোপিয়ান বাংলা প্রেসক্লাবের ভার্চুয়াল সাধারণ সভা অনুিষ্ঠত : অভিষেকের প্রস্তুতি হাইকোর্টের নির্দেশে কেশবপুরে অবৈধ “রোমান ব্রিকস” ভেঙ্গে দিল প্রশাসন মাদ্রিদে হবিগঞ্জবাসীর মিলন মেলায় মুখরিত লাভপিয়েছ মণিরামপুরের জুড়ানপুর বালিকা বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষককে হাজিরা খাতায় স্বাক্ষরে বাঁধা মালিতে জাতিসংঘ শান্তিপদক পেলেন বাংলাদেশের ১৩৯ জন শান্তিরক্ষী কেশবপুর উপজেলা চেয়ারম্যানকে হত্যার হুমকির প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মণিরামপুরে সাংবাদিক পুত্র মাহির গোল্ডেন জিপিএ-৫ লাভ মণিরামপুরে ইকবালকে কমিটি গঠন কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ : রোহিতার আহ্বায়ক বহিষ্কার মণিরামপুরে ২দিন ব্যাপি ডিজিটাল উদ্ভাবনী মেলার শুভ উদ্বোধন মণিরামপুরে গ্রাম ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় স্কুল ছাত্রীর হাতে পঁচন ।। আদালতে মামলা

মনিরামপুরে বর্শিতে ধরা পড়ছে ১ মন মাছ !

  • আপডেট: রবিবার, ২ আগস্ট, ২০১৫
  • ৩৩৭ দেখেছেন

মণিরামপুরে ভেসে যাওয়া প্রায় ৬৫০ টি ঘেরের মাছ বর্শি দিয়ে শিকার করে চলছে শতাধিক পরিবারের জীবিকা। উপজেলার মনোহরপুর, কপালিয়া, নেহালপুর, হরিদাসকাটি ও কুলটিয়ার আশপাশের এলাকা ছাড়াও উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে ছাত্র, বেকার যুবকসহ মৎস্য প্রেমী লোকেরা প্রতিনিয়ত বর্শি হাতে ভিড় জমাচ্ছে হেলারঘাট ও টেকেরঘাট সংলগ্ন মুক্তেশ্বরী নদীতে। এদের মধ্যে বেশির ভাগ লোকই বর্শিতে মাছ ধরলেও আবার অনেকে ফেলছেন জাল। কেউ কেউ ৮/১০ টি করে মাছ পেলেও প্রকৃত মৎস্য শিকারীদের বর্শিতে ধরা পড়ছে ১৫ কেজি থেকে এক মণ মাছ। সরেজমিনে এলাকাগুলো পরিদর্শনে গিয়ে এমনই চিত্র ধরা পড়েছে। ভেসে যাওয়া ঘেরের মালিকদের সংসারে হাহাকার থাকলেও জেলে পরিবার গুলোতে চলছে আনন্দের বন্যা। এভাবে ভারী বর্ষন অন্যদের কামনা না থাকলেও জেলেদের কাছে এটা আশির্বাদ হয়ে ধরা দিয়েছে। তাইতো বৃষ্টিকে তারা জানাচ্ছে স্বাগত।02

উপজেলার শ্রেষ্ঠ মাছ শিকারী নেহালপুর এলাকার মুক্তার হোসেন জানান, ৫/৬ দিন ধরে এখানে মাছ ধরছি। প্রথম দিনই ১ মণের বেশি মাছ পেয়েছি। আজ দুপুর পর্যন্ত প্রায় ১৫ কেজি ধরা পড়েছে। কি কি মাছ পাচ্ছেন জানতে চাইলে তিনি সুবর্ণভূমিকে জানান,1 রুই, মৃগেল ও তেলাপিয়া। মণিরামপুর সরকারী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের ১০ম শ্রেণীর ছাত্র জিহাদ জানান, এখানে বর্শিতে অনেক মাছ ধরা পড়ছে শুনে ইটালী গাড়িতে ৩০ টাকা ভাড়া দিয়ে মাছ ধরতে এসেছি। এখনও একটা মাছও পাইনি। কুলটিয়া এলাকার মৎস্য শিকারী অর্পনা সরকার জানান, ওই ১৫/১৬ কেজি করে হয় আরকি। একই কথা বললেন মহিষদিয়ার বিনোদ ধর ও উত্তম সরকার এবং কুলটিয়ার রমেশ বিশ্বাস। কুলটিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান লক্ষণ চন্দ্র ও এলাকার ঘের ব্যবসায়ী অসিম সরকার জানান, এরা এখানে যে মাছগুলো ধরে তা আবার আমাদের মত ঘের মালিকদের কাছে ৫০ টাকা থেকে শুরু করে ১০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করে।


এ খবর টি সোস্যাল মিডিয়াতে এ পোষ্ট করুন

এ জাতীয় আরও খবর




© All rights reserved © 2013-2022