ঢাকাশনিবার , ২৫ অক্টোবর ২০১৪
আজকের সর্বশেষ সবখবর

মণিরামপুরের সুবলকাটি মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় ভুয়া সনদে নিয়োগ পাওয়া ৩ শিÿক সরকারী অর্থ উত্তোলন করে চলেছে

admin
অক্টোবর ২৫, ২০১৪ ১:৩৭ অপরাহ্ণ
Link Copied!

মণিরামপুরের সুবলকাটি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে জাল সনদে শিÿকতা করে সরকারী অর্থ উত্তোলন করে চলেছে এমন অভিযোগ উঠেছে ৩ জনের বিরম্নদ্ধে। এ ৩ জন হচ্ছেন গনিত শিÿক হিসেবে কল্যান কুমার, শরীর চর্চা শিÿক হিসেবে সন্ধ্যা মন্ডল এবং কম্পিউটার পদে শিমুল রায়।
নির্ভরযোগ্য সুত্র জানায়, গনিত শিÿক হিসেবে এ বিদ্যালয়ে ০১/০২/২০১০ তারিখে যোগদান করেন কল্যান কুমার। সরকারী বেতনভুক্ত হতে তিনি এমপিও ভুক্ত হয়েছেন ০১/১১/২০১০ তারিখে। যার বেতন সুচক নং ১০৫২৯৪০। অভিযোগ রয়েছে শিÿক কল্যান কুমার যে শিÿক নিবন্ধনের সনদ দেখিয়ে শিÿক হয়েছেন সেটি ভুয়া। জালজালিয়াতির মাধ্যমে তৈরীকৃতভাবে এ সনদটি সংগ্রহ করা হয়। তার দাখিল কৃত সনদ নং ১২২৮৯৮৫৯/২০০৯। ২০০৯ সালে উত্তীর্ন ’র এ সনদটির রোল নং ৩১২১১৪৫১। অবশ্য এ বিষয়টি জানাজানি হয়ে পড়ায় কল্যান কুমার পরবর্তীতে নিবন্ধন পরীÿায় অংশ নিয়ে পাশ করেছেন। শরীর চর্চা পদে শিÿÿকা হিসেবে সন্ধ্যা মন্ডল এ বিদ্যালয়ে যোগদান করেন ০১/০৭/২০১০ তারিখে। তিনি সরকারী ভাবে বেতন পেতে এমপিও ভুক্তি হয়েছেন ০১/১১/২০১০ তারিখে। তার বেতন সুচক নং ১০৫২৯৪২। অভিযোগ রয়েছে-২০০৭ সালে অনুষ্ঠিত নিবন্ধন পরীÿায় পাশ দেখিয়ে ৩১২৯০২৬৪ রোল নম্বরধারী যে সনদটি দেখিয়েছেন তা জালজালিয়াতি। তার দাখিলকৃত সনদ নম্বরটি ০৬৮১৪৫/২০০৭। কম্পিউটার শিÿক হিসেবে শিমুল রায় এ বিদ্যালয়ে যোগদান করেন ১৬/০৪/২০১২ তারিখে। তিনি সরকারী বেতনভুক্ত হয়েছেন ০১/১১/২০১২ তারিখে। যার বেতন সুচক নং ১০৬২১৭৮। অভিযোগ চাকুরী নিতে শিমুল রায় বিদ্যালয়ে শিÿক নিবন্ধন সনদ দাখিল করেছেন তাও জালজালিয়াতি। দাখিলকৃত নিবন্ধন সনদের রোল নং ৩১৮১২৩৭৭, নিবন্ধন নং-৯২০১৫১৩১/২০০৯। যার পাশের সন ২০০৯। একই বিদ্যালয়ে এ ৩ ব্যক্তি ভুয়া সনদের মাধ্যমে শিÿকতা করে প্রতি মাসে সরকারের মোটা অংকের টাকা উত্তোলন করে চলেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। অভিযুক্ত এ ৩ শিÿকের ব্যক্তিগত মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তারা দাবী করে বলেন যে ভাবেই হোক কর্ম ÿÿত্র করা হয়েছে, তা নিয়ে সাংবাদিকদের গায়ে জ্বালাকিসের? বিদ্যালযের প্রধান শিÿক আব্দুল আজিজের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন কেবল আমার বিদ্যালয়ে নয় এ ধরনের কেস মণিরামপুরের বহু শিÿা প্রতিষ্ঠানে অহরহ থাকলেও সরকারের সংশিস্নষ্ট মহল থেকে আজ পর্যমত্ম কোন ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। জানতে চাইলে উপজেলা মাধ্যমিক শিÿা অফিসার রবিউল ইসলাম জানান, কেউ ভুয়া সনদে নিয়োগ নিলে এবং তা প্রমানিত হলে তার বিরম্নদ্ধে কতৃপÿ অবশ্যই ব্যবস্থা গ্রহন করবেন। এক প্রশ্নের জবাবে রবিউল ইসলাম দাবী করেন আমার হাত দিয়ে এ জাতিয় কোন নিয়োগ হয়নি। এ ব্যাপারে জেলা শিÿা অফিসার নাসির উদ্দীনের সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, ভুয়া সনদের নিয়োগ প্রাপ্তদের বিরম্নদ্ধে তাৎÿনিক ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।

Manirampur_Upazila

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।