1. admin@manirampurprotidin.com : admin :
  2. hnurul146@gmail.com : nurul :
  3. titonews24@gmail.com : Tito :
শিরোনাম :
অল ইউরোপিয়ান বাংলা প্রেসক্লাবের ভার্চুয়াল সাধারণ সভা অনুিষ্ঠত : অভিষেকের প্রস্তুতি হাইকোর্টের নির্দেশে কেশবপুরে অবৈধ “রোমান ব্রিকস” ভেঙ্গে দিল প্রশাসন মাদ্রিদে হবিগঞ্জবাসীর মিলন মেলায় মুখরিত লাভপিয়েছ মণিরামপুরের জুড়ানপুর বালিকা বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষককে হাজিরা খাতায় স্বাক্ষরে বাঁধা মালিতে জাতিসংঘ শান্তিপদক পেলেন বাংলাদেশের ১৩৯ জন শান্তিরক্ষী কেশবপুর উপজেলা চেয়ারম্যানকে হত্যার হুমকির প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মণিরামপুরে সাংবাদিক পুত্র মাহির গোল্ডেন জিপিএ-৫ লাভ মণিরামপুরে ইকবালকে কমিটি গঠন কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ : রোহিতার আহ্বায়ক বহিষ্কার মণিরামপুরে ২দিন ব্যাপি ডিজিটাল উদ্ভাবনী মেলার শুভ উদ্বোধন মণিরামপুরে গ্রাম ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় স্কুল ছাত্রীর হাতে পঁচন ।। আদালতে মামলা

করোনার আতংকে মানুষ : মণিরামপুর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেই রোগীর চাপ

  • আপডেট: মঙ্গলবার, ৩১ মার্চ, ২০২০
  • ৩৩৭ দেখেছেন

তাজাম্মূল হুসাইন, মণিরামপুর থেকে।।
করোনভাইরাসের আতঙ্কে মণিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রোগীর চাপ কমেছে। গত ১০ দিন ধরে ৫০ শয্যা এই স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটি বিমুখ রয়েছেন রোগীরা। জটিল কোন সমস্যা ছাড়া এখানে চিকিৎসা নিতে আসছেন না কেউ। এক সময় যেখানে হাসপাতালের ফ্লোরে রোগী পড়ে থাকতে দেখা যেত, সেখানে এখন বেডগুলো খালি পড়ে আছে। বহিঃবিভাগেও নেই রোগীর লাইন। ফাঁকা রয়েছে জরুরি বিভাগও। সেখানে নিরাপদ দুরত্ব বজায় রেখে চলছে চিকিৎসা সেবা।
মঙ্গলবার সরেজমিন হাসপাতালে গিয়ে দেখা গেছে, বহিঃবিভাগ রোগীশূণ্য পড়ে রয়েছে। চিকিৎসকদের কক্ষে ঝুলছে তালা। আর নারী ও শিশু ওয়ার্ডে একপাশের বেডগুলো খালি পড়ে আছে। বহিঃবিভাগে মাত্র ১৩৭ জন রোগী চিকিৎসা সেবা নিয়েছেন। যেখানে একসময় রোগী থাকত ৫৫০-৬০০। টিকিট কাউন্টার ও চিকিৎসকদের কক্ষে লেগে থাকত রোগীদের লম্বা লাইন। এদিকে নারী, শিশু ও পুরুষ ওয়ার্ডে ভর্তি রোগী পাওয়া গেছে ১৪ জন। আর জরুরি বিভাগে চিকিৎসা নিয়েছেন আট জন রোগী।
জরুরি বিভাগের ওয়ার্ডবয় আক্তার হোসেন বলেন, দুপুর একটার পর এই বিভাগে রোগীর চাপ বাড়ে। মঙ্গলবার সকাল থেকে মাত্র ৮ জন রোগী এখানে চিকিৎসা নিয়েছেন। আগে যেখানে এই সময়ের মধ্যে ২৫-৩০ জন রোগী আসত।
হাসপাতালের সিনিয়র স্টাফ নার্স আসমা বিশ্বাস বলেন, একসময় আমরা ভর্তি রোগীদের চিকিৎসা সেবা দিতে হিমসিম খেতাম। আর এখন রোগী নেই বললেই চলে। গত এক সপ্তাহের চিত্র ঠিক একই রকম। মারামারি ও বিষ খাওয়া রোগী ছাড়া হাসপাতালে তেমন কেউ ভর্তি হচ্ছেন না।
মণিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তা ডা. শুভ্রা রানী দেবনাথ বলেন, করোনার কারণে ওপরের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সকাল নয়টা থেকে ১২টা পর্যন্ত বহিঃবিভাগ খোলা থাকছে। চিকিৎসকদের সুরক্ষার জন্য পাঁচজন করে ডাক্তার আউটডোরে রোগী দেখছেন। কয়েকদিন আগেও হাসপাতালের সব বিভাগ রোগীতে ভরপুর থাকত। কিন্তু এখন করোনার ভীতি মানুষের মধ্যে কাজ করছে। খুব জটিল সমস্যা না হলে কেউ হাসপাতালে আসছেন না।


এ খবর টি সোস্যাল মিডিয়াতে এ পোষ্ট করুন

এ জাতীয় আরও খবর




© All rights reserved © 2013-2022