একজন মানুষের মধ্যে সততা আদর্শ্য ও ন্যায় নিষ্ঠা মেধা থাকলে সেই ব্যক্তি সমাজের মানুষের সেবায় কর্মকাণ্ডে ব্যাপক অবদান রাখতে পারেন। সে যে পেশায় থাকেন না কেন যদি তার সততা মেধা বুদ্ধি দক্ষতাকে মানব সেবায় নিয়োজিত রাখেন। তাহলে সহজেই সুনাম ও প্রতিষ্ঠা পাওয়া সম্ভব। যশোরের মনিরামপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোল্লা খবীর আহম্মদের সততা ও কর্মদক্ষতা দেখে নানা বিষয় নিয়ে সচিত্র প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে । মোল্লা খবীর আহম্মদ ১৯৬৭ সালে খুলনার তেরখাদা গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্ম গ্রহন করেন। তার পিতা ওই এলাকার বিশিষ্ট সমাজ সেবক ও ধর্মপ্রিয় ব্যক্তিত্ব। মোল্লা খবীর প্রায় এক যুগ ধরে তার মেধা বুদ্ধি প্রজ্ঞা প্রভৃতিকে কাজে লাগিয়ে দেশের আইন শৃঙ্খলা রক্ষার কাজ করে যাচ্ছেন। তার কর্মতৎপরতা প্রশাসনের ব্যাপক সুনাম অর্জণ করেছে। ওসি মোল্লা খবীর আহম্মেদ ২০১৪ সালের ৮ আগষ্ট মনিরামপুর থানায় যোগদান করেন।
মনিরামপুর থানায় যোগদান করার পর থেকে এলাকায় আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় বিভিন্ন স্থানে সাড়াসী অভিযান চালিয়ে মাদক স্পট নিমূল ও সস্ত্রাসী চাঁদাবাজী বন্ধে ব্যাপক কর্মতৎপরতা চালান। বিশেষ করে যেসব এলাকায় চুরি-ডাকাতিসহ নানা অপরাদ মুলক কর্মকান্ড দীর্ঘদিন ধরে অবাধে চলে আসছিল সে গুলো এই প্রতিবাদী ওসি সম্পূর্ণ রুপে নিমূল করতে সৰম হয়েছে। খোঁজ খবর নিয়ে জানা গেছে, থানার ওসি হিসাবে তিনি জটিল অপারেশন নিজ দায়িত্ব নিয়ে দক্ষতার সাথে পালন করে থাকেন। মনিরামপুর থানায় দায়িত্ব পাওয়ার পর থেকে তার কর্মদক্ষতার গুনে কোন রকম শ্রমিক বা জনতা অসন্তোষ হননি বলেও প্রচার রয়েছে। তার মেধা বুদ্ধিকে কাজে লাগিয়ে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অপরাধ প্রবণতা বন্ধের ব্যাপক অভিযান পরিচালনা করেন। ফলে অপরাধ ও মামলার সংখ্যা পূর্বের তুলনায় অর্ধেক হয়ে এসেছে এবং জনগণ থানায় বিচার না পেয়ে কোর্টের আশ্রায় নেওয়ার প্রবণতা একেবারেই নেই বললে চলে। ওসি মোল্লা খবীর আহম্মদ নির্দেশে থানার অন্যান্য অফিসাররা ও ন্যায় নিষ্টার সহিত কাজ করে যাচ্ছে। কারণ কথায় আছে বাপ কা বেটা সিপাহী কা ঘোড়া । কুচ না হো তো থোড়া থোড়া। আসলে এই প্রবাদ ব্যাখ্যাটির সাথে এই থানার পুলিশ সদস্যদের অনেকটা মিল আছে বটে। ওসি মোল্লা খবীর আহম্মদ চিহিৃত সন্ত্রাস চাঁদাবাজ, চোর, ডাকাত, পকেটমার, ছিনতাইকারী, মাদক ব্যবসায়ী, ভূমিদস্যুসহ অপরাধীদের ধরে আইনের আওতায় এনে জেল হাজতে প্রেরণ করেছেন। সকল আপরাধীদের ধরতে মনিরামপুর থানার ওসি মোল্লা খবীর আহম্মদ ব্যাপক অবদান রয়েছে। তার নির্দেশে বিভিন্ন স্থানে পুলিশ সদস্যরা স্পেশাল টিম গঠন করে অভিযান পরিচালনা করে যাচ্ছে। তার মতো দক্ষ মেধা পরিপূর্ণ পুলিশ কর্মকর্তা থানায় থাকলে ঐ থানা এলাকায় অল্প দিনেই অপরাধ বন্ধ হবে বলে অনেকেই মনে করেন। এতে শেষ নয়, এবারের রোজার ঈদে মনিরামপুরের অসহায় ও দুস্থ্য পরিবারের সাথে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করেছিলেন এই ওসি মোল্লা খবির আহমেদ। মনিরামপুরের মাটিতে এমন ওসি অাবির্ভাব পূর্বে কখনো ঘটেনি বলেও অনেকেই বলেন। মোল্লা খবীর ওসি হিসাবে থানা এলাকায় জনগণের ব্যাপক প্রশাংসা অর্জন করেছেন। ভবিষৎতে আরও অর্জন হোক এটায় কামনা করছেন মনিরামপুরবাসী।