1. admin@manirampurprotidin.com : admin :
  2. hnurul146@gmail.com : nurul :
  3. titonews24@gmail.com : Tito :
শিরোনাম :
অল ইউরোপিয়ান বাংলা প্রেসক্লাবের ভার্চুয়াল সাধারণ সভা অনুিষ্ঠত : অভিষেকের প্রস্তুতি হাইকোর্টের নির্দেশে কেশবপুরে অবৈধ “রোমান ব্রিকস” ভেঙ্গে দিল প্রশাসন মাদ্রিদে হবিগঞ্জবাসীর মিলন মেলায় মুখরিত লাভপিয়েছ মণিরামপুরের জুড়ানপুর বালিকা বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষককে হাজিরা খাতায় স্বাক্ষরে বাঁধা মালিতে জাতিসংঘ শান্তিপদক পেলেন বাংলাদেশের ১৩৯ জন শান্তিরক্ষী কেশবপুর উপজেলা চেয়ারম্যানকে হত্যার হুমকির প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মণিরামপুরে সাংবাদিক পুত্র মাহির গোল্ডেন জিপিএ-৫ লাভ মণিরামপুরে ইকবালকে কমিটি গঠন কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার নির্দেশ : রোহিতার আহ্বায়ক বহিষ্কার মণিরামপুরে ২দিন ব্যাপি ডিজিটাল উদ্ভাবনী মেলার শুভ উদ্বোধন মণিরামপুরে গ্রাম ডাক্তারের ভুল চিকিৎসায় স্কুল ছাত্রীর হাতে পঁচন ।। আদালতে মামলা

মনিরামপুর যেন নিরাপদ চোরাচালান রুট ! প্রশাসন নিবর

  • আপডেট: সোমবার, ১১ জানুয়ারী, ২০১৬
  • ৪২২ দেখেছেন
মণিরামপুর পৌর শহরটি চোরাচালানের নিরাপদ রুট হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহৃত হচ্ছে। প্রশাসনের নিরব ভুমিকায় কি, এর প্রধান কারন! প্রতিদিনই বিভিন্ন রুট দিয়ে কোটি কোটি টাকার অবৈধ মালামাল পাচার হচ্ছে মনিরামপুর পৌর শহরের প্রধান সড়ক দিয়ে। এসব অবৈধ মালামাল নিরাপদে চলে যাচ্ছে নওয়াপাড়া, যশোর, খুলনা হয়ে সারা দেশে। এর মধ্যে এ অঞ্চলের সবচেয়ে নিরাপদ রুট হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে মনিরামপুর-ন’পাড়া সড়ক। দিনের বেলায় পিকআপ ভ্যান ও নসিমন-করিমন ভর্তি ছিট-কাপড়, জিরা, মসলা, তাঁরকাটা, মটর পার্টস আর রাতে প্রাইভেটকার-মটর সাইকেল যোগে ফেন্সিডিল, হেরোইন, ইয়াবাসহ মাদকের মত অবৈধ মাল ওই সড়ক পথে চোরাচালান করা হচ্ছে। সাতক্ষীরার কলারোয়া এবং যশোরের বেনাপোল সীমান্ত দিয়ে আসা ওই সব অবৈধ মাল ঝিকরগাছা-রাজগঞ্জ ও ঝিকরগাছা-মণিরামপুর হয়ে ঢুকছে মনিরামপুর-ন’পাড়া সড়কে। এরপর মনিরামপুর খানা পুলিশের নাকের ডগা দিয়ে পৌঁছে যাচ্ছে নির্ধারিত গন্তব্যে। চোরাচালানীরা বিভিন্ন মাধ্যম দিয়ে প্রশাসনকে ম্যানেজ করে অবাধে কোটি কোটি টাকার অবৈধ ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। চোরাকারবারীরা রুটের মোড়ে মোড়ে সোর্স দিয়ে পথ পরিস্কারের ব্যবস্থা করে। নিয়োগকৃত সোর্সরা টাকার বিনিময়ে বিজিবি, পুলিশ অথবা র‌্যাব ঢোকার খবর জানিয়ে দেয়। কোন রকমে মনিরামপুর পৌর শহরের রুটে ঢুকলেই সর্বোচ্চ নিরাপদে পৌঁছে যায় চোরাচালানের মাল। এ বছরে বিজিবি বেশ কয়েক দফা এই রুটে মাল আটক করলেও বন্ধ হয়নি চোরাচালান। নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক চোরাকারবারী জানায়, তারা সোর্সের মাধ্যমে প্রশাসনের লোকজনকে ম্যানেজ করে নিয়ে অবাধে ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। পার্শ্ববর্তী কেশবপুর, মণিরামপুর ও অভয়নগর তিন থানায় তারা মাসোহারা দিয়ে থাকে। তাই মাল আটকের কোন আশংকা থাকে না। আবার কখনো কখনো ইচ্ছাকৃতভাবেই ছোটখাট চালান নিজেরাই তথ্য দিয়ে আটক করার ব্যবস্থা করে থাকে। যাতে প্রশাসনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের রোষাণল থেকে তারা ও তাদের সহায়তাকারী কর্মকর্তারা রক্ষা পায়। পুলিশের সহযোগিতা আছে ভেবে এই সাধারণ জনগণ এদের বিরুদ্ধে কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করতে সাহস পায় না। ফলে চোরাকারবারীরা সহজে তাদের ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। আর ক্ষতি হচ্ছে দেশের কোটি কোটি টাকা রাজস্বের।


এ খবর টি সোস্যাল মিডিয়াতে এ পোষ্ট করুন

এ জাতীয় আরও খবর




© All rights reserved © 2013-2022