ঢাকাশনিবার , ৭ মার্চ ২০২০
আজকের সর্বশেষ সবখবর

বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ ছিল বাঙ্গালির মুক্তির সনদ : যবিপ্রবি উপাচার্য

Tito
মার্চ ৭, ২০২০ ১:২১ অপরাহ্ণ
Link Copied!

আমিনুর রহমান মামুন, যশোর।।
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ আনোয়ার হোসেন বলেছেন, ১৯৭১ সালের ৭
মার্চে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ভাষণ ছিল বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ। এই ভাষণেই তিনি
কৌশলে স্বাধীনতার ঘোষণাও দেন এবং কী কী করা লাগবে সেই নির্দেশনাও দিয়ে যান।
আজ যবিপ্রবির বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব একাডেমিক ভবনের গ্যালারিতে জাতির পিতার ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণের উপর ‘
ভাষণ প্রতিযোগিতা ও আলোচনা সভায়’প্রধান অতিথির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. মোঃ আনোয়ার হোসেন এসব কথা বলেন।
অধ্যাপক ড. মোঃ আনোয়ার হোসেন বলেন, ১৯৭১ সালের ৭ মার্চেই জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালিকে
বাঁচাতে হবে এবং স্বাধীনতা পেতে হবে, এমন অবস্থায় দাঁড়িয়ে এ ভাষণটি দেন। এ ভাষণে তিনি বলে দিয়ে গেছেন যুদ্ধ হতে
যাচ্ছে, দেশ স্বাধীন হতে যাচ্ছে। একটি নিষ্পেষিত জাতিকে একটি ভাষণের মাধ্যমে সম্মুখ সমরের জন্য জাগ্রত করেন। পরব
র্তীতে বহির্বিশে^ বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্বীকৃতি পেতে এ ভাষণের রাজনৈতিক দূরদর্শিতা ছিল সুদূর প্রসারী।
ঐতিহাসিক ৭ মার্চের কর্মসূচি শুরু হয় সকাল ৮টা ৪৫ মিনিটে যশোর শহরের বকুলতলায় অবস্থিত জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শে
খ মুজিবুর রহমানের ম্যুরালে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে। শিক্ষক-
শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সাথে নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ আনোয়ার হোসেন জাতির পিতার
ম্যুরালে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এরপরে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের নেতা-
কর্মীরা বঙ্গবন্ধুর ম্যুারালে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। একইসঙ্গে যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি, কর্মক
র্তা সমিতি ও কর্মচারী সমিতিও জাতির পিতার ম্যুরালে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। সকাল সাড়ে ৯টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান
ফটকে অবস্থিত শিক্ষক-
শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সাথে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন যবিপ্রবির উপাচার্য অধ্যাপক ড.
মোঃ আনোয়ার হোসেন।
বেলা ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণের উপর ভাষণ প্রতিযোগিতার আয়ো
জন করা হয়। ভাষণ প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অধিকার করেন পুষ্টি ও খাদ্য প্রযুক্তি বিভাগের শিক্ষার্থী এইচ এম মারুফ হা
সান, দ্বিতীয় স্থান অধিকার করেন ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী ফাহাদ ফারদীন এবং তৃতীয় স্থান অধিকার করেন পদার্থবিজ্ঞা
ন বিভাগের শিক্ষার্থী ফরিদ আহমেদ।বিজয়ী শিক্ষার্থীদের হাতে বঙ্গবন্ধুর লেখা ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’,
‘কারাগারের রোজনামচা’এবং ‘আমার দেখা নয়া চীন’বই তুলে দেওয়া হয়।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।