ঢাকাসোমবার , ১৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫
আজকের সর্বশেষ সবখবর

মণিরামপুর রূপালী ব্যাংকে গ্রাহক হয়রানীর অভিযোগ

admin
সেপ্টেম্বর ১৪, ২০১৫ ৩:২০ অপরাহ্ণ
Link Copied!

মণিরামপুর রূপালী ব্যাংক শাখার সেকেন্ড অফিসার রেজয়ানের বিরুদ্ধে গ্রাহক হয়রানীর অভিযোগ উঠেছে। আর এসব ঘটনায় বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকরা তার উপর বারবার ক্ষুব্ধ হলেও তা সামাল দিয়ে চলেছেন শাখা ব্যবস্থাপক রবীন মন্ডল। গত রবিবার উপজেলার গালদা-খড়িঞ্চি দাখিল মাদ্রাসার শিক্ষক মশিয়ার রহমান ও রাজগঞ্জ-মোবারকপুর মহিলা আলিম মাদ্রাসার অফিস সহকারী আব্দুল আজিজের সাথে চরম র্দূব্যবহার করেন সেকেন্ড অফিসার রেজয়ান। আর এ ঘটনার সময় ব্যাংকে আসা গ্রাহকেরা মন্তব্য করে বলেন, অফিসার রেজয়ান একজন ব্যাংককার? না কি, মাস্তান। জানাযায়, শিক্ষক মশিয়ার রহমান রূপালী ব্যাংকের একজন গ্রাহক। ঘটনার দিন একটি চেক দিয়ে তিনি বিকেল পর্যন্ত টাকা উত্তোলনের আশায় বসে থাকেন। কিন্তু বিকেল ৪ টা পার হলেও টাকা উত্তোলন না পেরে তিনি সেকেন্ড অফিসারের নিকট পুনরায় অনুরোধ করেন। এ সময় সেকেন্ড অফিসার রেজয়ান ক্ষিপ্ত হয়ে শিক্ষক মশিয়ারকে ব্যাংকের মধ্যে আটকে রাখার জন্য নিম্নস্থ কর্মচারীদের গেট আটকে দেয়ার নির্দেশ দেন। বিষয়টি জানাজানি হলে শাখা ব্যবস্থাপক রবীন মন্ডলের হস্তক্ষেপে তা নিয়ন্ত্রন করার চেষ্টা করা হয়। একই পরিস্থিতির শিকার হন রাজগঞ্জ-মোবারকপুর মহিলা আলিম মাদ্রাসার অফিস সহকারী আজিজুুর রহমান। তিনি তার প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের বেতন সংক্রান্ত কাগজপত্রে ক্রটি আছে কি না জানতে চাইলে তার সাথে র্দূব্যবহার করা হয়। অবশ্য আব্দুল আজিজ এ প্রতিবেদককে জানান, ব্যাংকে শাখা ব্যাবস্থাপক রবীন মন্ডল ঘটনার সময় উপস্থিত না থাকলে পরিবেশ আরো খারাপ হতো। ব্যাংকে আসা শিক্ষক আব্দুল মতিন জানান, রূপালী ব্যাংকে এমন ঘটনা প্রতিনিয়ত ঘটে থাকে। তবে শাখা ব্যাবস্থাপকের ব্যবহার ও আচরণ অনেকটা ভাল। ব্যাংকে আসা একাধিক শিক্ষক জানান, সেকেন্ড অফিসার রেজয়ানের আচারণে ক্ষুব্ধ শিক্ষক মহল। কিন্তু নিয়মিতভাবে বেতনের টাকা নিতে ব্যাংকে আসা লাগে বলে অনেক ঘটনা নীরবে সহ্য করছেন অনেকেই।

এই সাইটে নিজম্ব নিউজ তৈরির পাশাপাশি বিভিন্ন নিউজ সাইট থেকে খবর সংগ্রহ করে সংশ্লিষ্ট সূত্রসহ প্রকাশ করে থাকি। তাই কোন খবর নিয়ে আপত্তি বা অভিযোগ থাকলে সংশ্লিষ্ট নিউজ সাইটের কর্তৃপক্ষের সাথে যোগাযোগ করার অনুরোধ রইলো।বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।