উজ্জ্বল রায়।।
আজ সাধন রায়ের ১৮ তম মৃত্যু বার্ষিক। বাংলা-১৯ চৈত্র মঙ্গলবার। ইংরেজী ২০০২ সালের ৪ঠা এপ্রিল। আমার প্রিয় বড় ভাই সাধন রায় ২৪ তিনি না ফেরার দেশে চলে যান।এদিন যশোরের বেনাপোলে দুবৃর্ত্তদের পূর্ব-পরিকল্পনা অনুসারে চৈত্র মাসে দেড় হাত পানিতে শ্বাসরোধে হত্যার শিঁকার হয়েছিলেন।আজ তার জন্য মন মন্দিরে ফুলের ডালিতে সাঁজানো স্মৃতির অ্যালবাম নাড়া-চাড়া শুধু।মনে পড়ে বার-বার পিঁছে পড়া কষ্টের কথা। তার কতো যে ইচ্ছা ছিলো আমাকে মানুষের মতো মানুষ করতে। তার আশির্বাদ আর ভালোবাসা নিয়ে পেয়েছি সেই সাধনা ধন। আজ তোমাকে মনের আয়নাই দেখি মলিন মুখখানি। ভাবি তুমি আজ কতো দূরে বলতেও পারি-না সইতেও পারি-না। তবে সবার চলে যেতে হবে কেহ আগে কেহ বা পরে সুন্দর ভূবন ছেড়ে।সাধন রায় ছিলেন পরো-পরারী বন্ধু সামাজিক ধর্মানুরাগী ব্যাক্তি।তার পরিচিত পরিজন এখনো বলেন সে সুন্দর মনের মানুষ ছিলেন। এই দিন এলে মহৎ ব্যাক্তির পরিবার পরিজন শোকে কাতোর হয়ে পড়েন।তার জন্মভূমি মণিরামপুর উপজেলার ঢাকুরিয়া ইউনিয়নের নিভৃত পল্লী সুবলকাটী গ্রামে। পিতা ধীরেন্দ্রনাথ রায় ও তার ছোট ভাই উজ্জ্বল রায় দৈনিক গ্রামের কাগজের ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধি ও দৈনিক আমাদের অর্থনীতি পত্রিকার রিপোর্টার। তার রেখে যাওয়া পিতা-মাতা তিন বোন দুই ভাই ও অনেক গুণাগ্রাহীরা।এই দিনে যারা আমার ভাইকে শ্বাসরোধ হত্যা করেছিলো তাদের বিচার মহান সৃষ্টিকর্তার উপর রইল।সকলে আমারজ ভাইয়ের জন্য দোয়া ও আশির্বাদ করবেন। আর আমার ফুল বাগানের সব ফুল তার চবণে অর্পন করিলাম।শান্তিতে থাকো তুমি পরম করুণাময় প্রিয় মানুষ দাদা-ঠাকুর সাধন।